সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থান
দুটিপাতা একটি কুঁড়ির দেশ সিলেট। অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও সিলেটের রয়েছে প্রসিদ্ধ ইতিহাস। সিলেটের দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে নজরকাড়া চা বাগানগুলোর সৌন্দর্য দেশী বিদেশী পর্যটকদের মনে জায়গা করে নিয়েছে স্ব-মহীমায়। চা বাগানের পাশাপাশি সিলেটে রয়েছে রাতারগুল জলাবন, হাকালুকি হাওর, লালাখাল, ভোলাগঞ্জ, তামাবিল, জাফলং ও বিছানাকান্দি সহ অসংখ দর্শনীয় স্থান। সিলেটে বসবাসকারি বিভিন্ন আদিবাসীদের রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি। সিলেটে আদিবাসীদের মধ্যে মনিপুরী সম্প্রদায়ের মনিপুরী নাচে বিখ্যাত। প্রকৃতির অনাবিল সৌন্দর্য, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, চা বাগান, বিভিন্ন রিসোর্ট, হযরত শাহজালাল (রঃ) ও শাহপরাণ (রঃ) এর মাজার সহ সিলেটের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান থাকায় সিলেটকে দেশের অন্যতম সেরা পর্যটন নগরী বলা যেতেই পারে।
![](https://bangla.tourtoday.com.bd/wp-content/uploads/2017/02/nazimgarh-resort.jpg)
নাজিমগড় রিসোর্ট – সিলেট
সিলেট শহর থেকে সামান্য দূরে খাদিমনগরে এক নির্জন দ্বীপ গড়ে তুলেছে নাজিমগড় রিসোর্ট।
আরও পড়ুন![](https://bangla.tourtoday.com.bd/wp-content/uploads/2017/02/bicnakandi-sylhet.jpg)
বিছানাকান্দি – সিলেট
এখান থেকে সহজেই ভারতীয় জলপ্রপাত গুলো দেখা যায় যা থেকে পানি বয়ে আসে বিছানাকান্দি পর্যন্ত।
আরও পড়ুন![](https://bangla.tourtoday.com.bd/wp-content/uploads/2016/10/Ratargul_Swamp_Forest-500x305.jpg)
রাতারগুল জলাবন – সিলেট
রাতারগুল আমাদের দেশের একমাত্র ‘ফ্রেশওয়াটার সোয়াম্প ফরেস্ট’ বা জলাবন।
আরও পড়ুন![](https://bangla.tourtoday.com.bd/wp-content/uploads/2016/10/Shahi-Eidgah-500x305.jpg)
শাহী ঈদগাহ – সিলেট
শাহী ঈদগাহ দেশের প্রাচীনতম ঈদগাহ । মনোমুগ্ধকর কারুকার্যময় এই ঈদগাহটি মোগল ফৌজদার ফরহাদ খাঁ নির্মাণ করেন।
আরও পড়ুন![](https://bangla.tourtoday.com.bd/wp-content/uploads/2016/10/Manipuri-traditional-maharasalila-500x305.jpeg)
মনিপুরী রাজবাড়ি – সিলেট
সিলেট নগরের মির্জা জাঙ্গালে মনিপুরী রাজবাড়ী প্রাচীন স্থাপত্য কীর্তির অন্যতম নির্দশন।
আরও পড়ুন![](https://bangla.tourtoday.com.bd/wp-content/uploads/2016/10/jeto-mear-bare-500x305.jpg)
জিতু মিয়ার বাড়ী – সিলেট
১৮৯১ সালে চুন সুরকি দিয়ে নির্মিত মুসলিম স্থাপত্য কলার অনন্য নিদর্শন এ দালানটি নির্মাণ খান বাহাদুর আবু নছর মোহাম্মদ এহিয়া ওরফে জিতু মিয়া।
আরও পড়ুন