বগুড়া জেলার দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে এক ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন একটি জনপদ বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড রাজ্যের রাজধানী পুন্ডবর্ধন হচ্ছে বর্তমান বগুড়া। বগুড়া জেলা প্রচীন শহর হওয়ান এ জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অতীত, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষি বিভিন্ন প্রত্নত্বাত্তিক নিদের্শন যার মধ্যে মহাস্থানগড়, বাবা আদমের মাজার ও আদমদিঘীর প্রখ্যাত দিঘী, ঐতিহাসিক যোগীর ভবনের মন্দির, বেহুলা লক্ষিণদ্বর (গোকুল মেধ)। তাছাড়া সাউদিয়া সিটি পার্ক, পাঁচপীর মাজার কাহালু, সারিয়াকান্দির পানি বন্দর, বাবুর পুকুরের গণকবর, জয়পীরের মাজার, সান্তাহার সাইলো, দেওতা খানকাহ্ মাজার শরিফেও পর্যটকদের ঢল নামে। বগুড়া শহর হতে ১১ কিলোমিটার পূর্বদিকে ইছামতি নদীর তীরে পোড়াদহ নামক স্থানে সন্ন্যাসী পূজা উপলক্ষে প্রতি বছর পোড়াদহ নামক স্থানে পোড়াদহ মেলা হয়ে আসছে যা বগুড়া জেলার ঐতিহ্যের অংশ হিসাবে ধরা হয়।
মনকালীর কুন্ডধাপ – বগুড়া
বগুড়া জেলার মহাস্থানগড়ে অবস্থিত মানকালীর কুন্ড ঢিবি বা মনকালীর কুন্ডধাপ বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান।
আরও পড়ুনবিহার ধাপ – বগুড়া
বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বিহার ধাপ।
আরও পড়ুনপরশুরামের প্রাসাদ-বগুড়া
পরশুরামের প্রাসাদ ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ের সীমানা প্রাচীর বেষ্টনীর ভিতরে যেসব প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম।
আরও পড়ুনগোকুল মেধ – বগুড়া
গোকুল মেধ বগুড়া সদর থানার অন্তর্গত গোকুল গ্রামে খননকৃত একটি প্রত্নস্থল। স্থানীয়ভাবে এটি বেহুলার বাসর ঘর নামেই বেশি পরিচিত।[১] এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান।
আরও পড়ুনখেরুয়া মসজিদ – বগুড়া
যে মসজিদটির নির্মাণশৈলী আজও দূর-দূরান্ত থেকে আসা পর্যটক ও দশনার্থীদের হৃদয়-মনে ভীষণভাবে সাড়া দেয়। সীমানা প্রাচীরঘেরা এই মসজিদটির ভেতরে প্রবেশদ্বারের সামনেই রয়েছে প্রতিষ্ঠাতার কবর।
আরও পড়ুনভীমের জাঙ্গাল – বগুড়া
জাঙ্গাল নির্মাণ করেন ভীম নামে এক রাজা যাঁর পরিচয় অজ্ঞাত। তবে অনেকের মতে, তিনি দ্বিতীয় পান্ডব ভীম কিংবা ভগীর…
আরও পড়ুন