শেরপুর জেলার দর্শনীয় স্থান
শেরপুর, ভারতের মেঘালয়ের কোল ঘেষা ময়মনসিংহ বিভাগের একটি জেলা। জেলাটি ছোট হলেও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্বলিত এ অঞ্চলে রয়েছে নানা ঐতিহ্য ও দর্শনীয় স্থান। যা ভ্রমণ পিপাসুদের দৃষ্টি কাড়বে। মসজিদ, জমিদার বাড়ি, মন্দির ছাড়াও জেলাটিতে রয়েছে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী স্থান। এছাড়া অবকাশ কেন্দ্র, পাহড়ে ঘেড়া ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ইকো পার্ক, রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা, নয়াবাড়ির টিলা, পানিহাটা-তারানি পাহাড় ও সুতানাল দীঘির মতো রয়েছে বেশ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান। ঢাকা থেকে সড়কপথে দিনে গিয়ে দিনে ঘুড়ে আসতে পারেন আপনিও।
রাজার পাহাড় – শ্রীবরদী
পাহাড় আর নদী ঘেরা শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি রাজার /গারো পাহাড়।
আরও পড়ুনঘাগড়া লস্কর খান মসজিদ – শেরপুর
প্রায় সোয়া দু’ শ বছরের পুরনো স্থাপত্য শেরপুরের ঘঘড়া লস্কর ‘খান বাড়ী’ জামে মসজিদটি আজো ঠাই দাড়িয়ে আছে কালের সাক্ষ্যি হয়ে…
আরও পড়ুনশের আলী গাজীর মাজার – শেরপুর
বাংলার নবাবী আমলে গাজী বংশের শেষ জমিদার শের আলী গাজী দশকাহনিয়া অঞ্চল বিজয় করে স্বাধীনভাবে রাজত্ব করেন। এই শের আলী…
আরও পড়ুনমধুটিলা ইকোপার্ক – শেরপুরে
গারো পাহাড়ের আঁকাবাঁকা উঁচু-নিচু পথ পেরিয়ে যত দূর এগোনো যায়, ততই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমারোহ…
আরও পড়ুনগজনী অবকাশ কেন্দ্রে – শেরপুর
শিল্পীর এ আঁচড় খুব সহজেই প্রকৃতিপ্রেমীদের হৃদয়ে দোলা দিয়ে যেতে পারে বলেই প্রতি বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার প্রকৃতিপ্রেমী নারী-পুরুষ, শিশু, বয়োবৃদ্ধসহ সবাই ছুটে আসেন…
আরও পড়ুনপৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি – শেরপুর
পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়িটি এখনো অক্ষতই আছে বলা যায়। চমৎকার নকশা করা স্তম্ভগুলো মুগ্ধ করবে যে কোন দর্শনার্থীকে। শান্ত নিরিবিলি পরিবেশ, পর্যটকদের তেমন ভিড় নেই। কারন, শেরপুরের পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি তেমন বিখ্যাত নয়।
আরও পড়ুন