ময়মনসিংহ জেলার দর্শনীয় স্থান
হাওর জঙ্গল মহিষের শিং, এই তিনে ময়মনসিং- প্রবাদ প্রবচনে এভাবেই পরিচয় করানো হতো এক সময় ভারতবর্ষের বৃহত্তম জেলা ময়মনসিংহকে।ময়মনসিংহে রয়েছে প্রাচীন স্থাপনার অনবদ্য কীর্তি যার মধ্যে মুক্তাগাছার রাজবাড়ী, আলেকজান্দ্রা ক্যাসল, শশী লজ, সিলভার প্যালেস, রামগোপালপুর জমিদার বাড়ি ও গৌরীপুর রাজবাড়ী বিশেষ ভাবে জনপ্রিয়। তাছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ জাদুঘর, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী, বিপিন পার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন ইত্যাদি পর্যটকদের কাছে সমান ভাবে জনপ্রিয়। আর সব কিছু দেখা হয়ে গেলে মুক্তাগাছার মণ্ডা খেয়ে চলে আসতে পারেন আপনার গন্তব্যে।
শশী লজ – ময়মনসিংহ
ঊনবিংশ শতকের শেষ দিকে মুক্তাগাছার জমিদার মহারাজ সূর্যকান্ত আচার্য চৌধুরী এই দৃষ্টিনন্দন দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন এবং তার দত্তক ছেলে মহারাজ শশীকান্ত আচার্য চৌধুরীর নামে এর নাম দেন ‘শশী লজ’।
আরও পড়ুনমেঘমাটি ভিলেজ রিসোর্ট – ময়মনসিংহ
মাটি, সুবজ ও প্রকৃতির সাথে দিনকাটানোর জন্য কিংবা ব্যস্ত যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুটা সময় প্রকৃতির সান্নিধ্যে কাটানোর জন্য ময়মনসিংহের ভালুকায় আছে মেঘমাটি ভিলেজ রিসোর্ট।
আরও পড়ুনময়না দ্বীপ – ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ শহরের অতি নিকটে ব্রহ্মপুত্রের দু’টি ধারা দু’বেশ কিছু দূর গিয়ে আবার একই ধারায় মিলিত হয়েছে। এর মাঝে তৈরি হয়েছে একটি বৃহৎ ব-দ্বীপের।এই দ্বীপটিকে সবাই ময়নার চর বলে ডাকে।
আরও পড়ুনমুক্তাগাছা রাজবাড়ী – ময়মনসিংহ
জমিদার আচার্য চৌধুরী বংশ মুক্তাগাছা শহরের গোড়াপত্তন করেন । আচার্য চৌধুরী বংশ শহরের গোড়াপত্তন করে এখানেই বসতি স্থাপন করেন।
আরও পড়ুনব্রহ্মপুত্র নদী – ময়মনসিংহ
ব্রহ্মপুত্র নদ বা ব্রহ্মপুত্র নদী এশিয়া মহাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। সংস্কৃত ভাষায় ব্রহ্মপুত্রের অর্থ হচ্ছে “ব্রহ্মার পুত্র। ব্রহ্মপুত্রের পূর্ব নাম ছিল লৌহিত্য। আবার তিব্বতে
আরও পড়ুনবোটানিক্যাল গার্ডেন – ময়মনসিংহ
বিলুপ্ত ও প্রায় বিলুপ্ত উদ্ভিদরাজিকে মানুষের কাছে তুলে ধরতে ১৯৬৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ এবং তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. ওসমান গণির হাত ধরে ২৪ একর জমি নিয়ে গার্ডেনটি যাত্রা শুরু করে।
আরও পড়ুন