মেঘনা নদী – লক্ষ্মীপুর

লক্ষ্মীপুর জেলার পশ্চিমাঞ্চল মেঘনা নদী(Meghna Nodhi) বিধৌত। চাঁদপুর জেঁলার দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে লক্ষ্মীপুর জেলার উত্তর-পশ্চিম কোন দিয়ে রায়পুর উপজেলায় এই নদী লক্ষ্মীপুরে প্রবেশ করেছে। প্রতি বছর বর্ষায় মেঘনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্লাবন সৃষ্টি করে। মেঘনা নদী লক্ষ্মীপুর জেলার পাঁচটি উপজেলার চারটিই এই নদী বিধৌত। কাটাখালি, রহমতখালী ও ভুলুয়া নদী পশ্চিমে মেঘনায় মিশেছে।

মেঘনা নদী(Meghna Nodhi) বাংলাদেশের একটি বড় নদী। এ নদীতে প্রচুর রূপালী ইলিশ পাওয়া যায়। রামগতির বেশির ভাগ লোকেরই আয়ের বড় একটি অংশ হচ্ছে মেঘনায় মাছ আহরন করে জীবিকা নির্বাহ। এছাড়া মেঘনা নদীতে নৌ ভ্রমণ করা যায়। বিকালের স্নিক্ধ বাতাস শরীরকে শীতল করে দেয়, নিজের অস্তিত্যকে বয়ে নিয়ে যায় এক শান্তির ভুবনে। যা, পরোক করে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না, মনে হয় রূপ কথার গল্পের মতো। কিন্তু এই মন কাড়া নদীটি আজ নদীকূলীয় মানুষের জন্য হয়ে উঠেছে এক ভয়াবহ নদী। কারণ এই নদী যেভাবে মানুষকে সুখ দেয় তেমনি কূল ভেঙ্গে মানুুষকে করে ভূমিহীন।

কিভাবে যাওয়া যায়ঃ

বাসে, সি,এন,জি, এবং টেম্পু যোগে উপজেলা হইতে রামগতি বাজার, সেখান থেকে ৫ মিনিট হেটে কিংবা রিক্সা যোগে নদীর তীরে পৌঁছানো যায়।

তথ্য সংগ্রহ ও উপস্থাপনায়: সাফায়েত,
সর্বশেষ আপডেট হয়েছে: ফেব্রুয়ারি 16, 2018

মেঘনা নদী – লক্ষ্মীপুর, সম্পর্কে পর্যটকদের রিভিউ।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.