এবাদুল্লাহ মসজিদ – বরিশাল

লোকমুখে এবাদুল্লাহ মসজিদ(Ebadullah Mosjid) নামে পরিচিত হলেও এর মূল নাম জামে এবাদুল্লাহ মসজিদ। হিজরী বারোশ বাষট্টি অর্থাৎ প্রায় একশত সত্তর বছর আগে উনবিংশ শতাব্দীতে এই মসজিদটি তৎকালীন সময়ে চকবাজার এলাকায় নগণ্য সংখ্যক মুসলমান ব্যবসায়ীর মধ্যকার জনৈক সাবান ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমান সময়ে মসজিদ যে স্থানে অবস্থিত, বলা হয়ে থাকে ঠিক সেই স্থানে প্রতিষ্ঠাতার ব্যবসা কেন্দ্র এবং বাসস্থান ছিলো। সেই সময়ে চকবাজার এলাকায় মাত্র তিনজন মুসলমান ব্যবসায়ী ছিলো। তারা একত্রে বসবাস করতো এবং তাদের বাসস্থান সংলগ্ন এলাকার নির্দিষ্ট স্থানে নামাজ আদায় করতো। পরবর্তীতে আরো কতিপয় মুসলমান তাদের সঙ্গে নামাজ আদায় করায়, নামাজের স্থানটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব এবাদুল্লাহ নামের একজন সাবান ব্যবসার কর্মচারী গ্রহণ করে। তার নামানুসারে মসজিদটি এবাদুল্লাহ মসজিদ নামে পরিচিতি লাভ করে।

অবস্থানঃ

হেমায়েত উদ্দিন রোড, গির্জামহল্লা বরিশাল।

তথ্য সংগ্রহ ও উপস্থাপনায়: আবদুর রহমান,
সর্বশেষ আপডেট হয়েছে: ফেব্রুয়ারি 26, 2018

এবাদুল্লাহ মসজিদ – বরিশাল, সম্পর্কে পর্যটকদের রিভিউ।

  1. ইয়া ভাইও, ছবি দিয়েছেন বায়তুল আমান ঈদগাহ কমপ্লেক্স এর, যেটা গুঠিয়া, উজিরপুর, বরিশালে অবস্থিত। তারপরে বর্ননা দিয়েছেন এবাদুল্লাহ মসজিদ এর, যেটা হেমায়েত উদ্দিন রোড, গির্জামহল্লা বরিশালের। অথচ জেলা দিয়েছেন বরগুনা। ব্যাপারটা কেমন হলো না? নিজে না গিয়ে থাকলে এখান ওখান থেকে ভুল তথ্য সংগ্রহ করে পোষ্ট না করাই ভালু :3

    1. ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদেরকে কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য দেওয়ার জন্য। আমরা আপনার তথ্য অনুসারে আপডেট করে দিয়েছি। কিন্তু এবাদুল্লাহ মসজিদ এর কোন ছবি ইন্টরনেটে পাচ্ছি না। সম্ভব হলে ছবি দিয়ে আরো একটু সাহায্য করুন। আপনারা যারা আমাদের বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাহায্য সহযোগীতা করছেন তাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.