বাগেরহাট জেলার দর্শনীয় স্থান
সুন্দরবনে বাঘের বাস, দাড়টানা ভৈরব পাশ, সবুজ শ্যামলে ভরা নদী বাঁকে বসতো যে হাট তার নাম বাগেরহাট। বাগেরহাট জেলা বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের জন্য বেশ ভূমিকা পালন করে আসছে। দেশি বিদেশী পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের স্থান ষাট গম্বুজ মসজিদ এই বাগেরহাটেই অবস্থিত। তাছাড়া খান জাহান আলী-এর মাজার, সুন্দরবন, মংলা বন্দর, রেজা খোদা মসজিদ, জিন্দা পীর মসজিদ, ঠান্ডা পীর মসজিদ, সিংগাইর মসজিদ, বিবি বেগুনি মসজিদ, চুনাখোলা মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, কোদলা মঠ, রণবিজয়পুর মসজিদ, দশ গম্বুজ মসজিদ, সুন্দরবন রিসোর্ট, বারাকপুর, চন্দ্রমহল, রনজিতপুর ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয় স্থান।
দুবলার চর – সুন্দরবন
সাগরস্নাত সুন্দরবনের মধ্যে অপূর্ব সৌন্দর্যমন্ডিত আর একটি স্থানের নাম দুবলারচর। ধু-ধু বালুকাময় এই চর সংলগ্ন বনে শত শত চিত্রা হরিণের অবাধ বিচরণ এবং অন্যাদিকে সমুদ্রের তরঙ্গমালার হাতছানি যে কোন পর্যটককে বিমুগ্ধ ও আনমনা করে তোলো।
আরও পড়ুনসুন্দরবনের কচিখালী সমুদ্র সৈকত
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে অপরূপ লীলাভূমি সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্চে এবং কটকা নদীর পূর্ব তীরে সুন্দরবনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান কচিখালী। নদীর এপার আর ওপার মিলে নয়নাভিরাম পর্যটন কেন্দ্র ও অভয়ারণ্য।
আরও পড়ুনরনবিজয়পুর মসজিদ – বাগেরহাট
খানজাহান-ই রীতির আর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইমারত রণবিজয়পুর মসজিদ।
আরও পড়ুনকোদলা মঠ – বাগেরহাট
বাগেরহাট সদর উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের অযোধ্যা গ্রামে প্রাচীন ভৈরব নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত অযোধ্যা মঠ বা কোদলা মঠ।
আরও পড়ুননয় গম্বুজ মসজিদ – বাগেরহাট
নয় গম্বুজ মসজিদ ১৫ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। এটি ঠাকুর দিঘি নামে পরিচিত একটি দিঘীর পশ্চিম দিকে অবস্থিত।
আরও পড়ুনচুনাখোলা মসজিদ – বাগেরহাট
মসজিদটির স্থাপত্যশৈলী খান জাহান আলী নির্মিত অন্যান্য স্থাপত্যশৈলী থেকে ভিন্ন।
আরও পড়ুন