নোয়াখালী জেলার দর্শনীয় স্থান
গাঙ্গেয় পলিমাটি সমৃদ্ধ উপকূলীয় জেলা নোয়াখালী। মেঘনার মোহনায় সমুদ্রের উদার স্পর্শে এ এলাকার মানুষগুলো হয়ে উঠেছে উদার হৃদয়, আতিথি পরায়ণ আর কর্মঠ। আরবীয় ইংরেজ আর গ্রীক সভ্যতার মিশ্রনে নোয়াখালী শহর গড়ে উঠেছিলো এক অপরুপ রুপসী সাজে। কিন্তু উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম থেকেই আবিশ্বাস্যভাবে ভাঙ্গন শুরু হয় এ জনপদের। মাইলের পর মাইল সেই ঐতহ্যবাহী জনপদ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। সেই সাথে বিলীন হয়ে যায় হাজার বছর ধরে গড়ে উঠা সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্যের চিহ্ন। তবে রয়ে গেছে অল্প কিছু নিদর্শন যেমন হরিণারায়ণ পুর জমিদার বাড়ি, দৃষ্টি নন্দন বজরা শাহী মসজিদ, মাইজদী বড় দীঘি, কমলা রাণীর দীঘি, সোনাপুরে লুর্দের রাণীর গীর্জা, উপমহাদেশ খ্যাত সোনাইমুড়ির জয়াগে অবস্থিত গান্ধি আশ্রম। তছাড়া নিঝুম দ্বীপ, হাতিয়া, মনপুরা দ্বীপ, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর, মুসাপুর বেড়ীবাঁধ ও বেশ জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান।
মুছাপুর ক্লোজার – নোয়াখালী
বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে ছোট ফেনী নদীর ওপর গড়ে উঠেছে বাংলাদেশের আরেক ‘মিনি কক্সবাজার’ কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর ক্লোজার।
আরও পড়ুনড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক – নোয়াখালী
নোয়াখালীর উপকুলীয় অঞ্চলে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণে ধর্মপুর গ্রামে দৃষ্টিনন্দন গাছগাছালি পরিবেষ্টিত প্রায় ২৫ একর জায়গাজুড়ে বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা করা হয়েছে ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক।
আরও পড়ুনশহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্মৃতি জাদুঘর
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা।
আরও পড়ুনশহীদ মিনার – নোয়াখালী
নোয়াখালী জেলার হাতেগোনা কয়েকজন স্কুলপড়ুয়া ছাত্র ও তরুণ মিলে কাদামাটি দিয়ে শহীদ মিনার স্থাপন করেন।
আরও পড়ুনজেলা জামে মসজিদ – নোয়াখালী
নোয়াখালীর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থান করছে মাইজদী জামে মসজিদ।
আরও পড়ুনগান্ধী আশ্রম – নোয়াখালী
গান্ধী আশ্রম নোয়াখালীর একটি দর্শনীয় ঐতিহাসিক নিদর্শন।
আরও পড়ুন