নিরাপত্তার স্বার্থে সন্ধ্যার পর উন্মুক্ত মঞ্চে কোন অনুষ্ঠান না থাকলেও থার্টি ফাস্ট নাইটকে ঘিরে জমজমাট পর্যটন শহর কক্সবাজার। থাকছে টানা ৩ দিনের বিচ কার্নিভাল। আসতে শুরু করেছেন বিপুল সংখ্যক পর্যটক। টুরিস্ট পুলিশ বলছে, পর্যটকদের জন্য পুরো কক্সবাজারকে নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে ফেলা হবে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে থার্টি ফাস্ট নাইট মানেই আনন্দ উল্লাস আর উৎসবে মেতে ওঠা। তবে এবারো নিরাপত্তার স্বার্থে সন্ধ্যার পর থেকে উন্মুক্ত স্থানে সব ধরণের অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। কিন্তু তার পরেও কক্সবাজারে পর্যটকদের ভ্রমণে আগ্রহের কোন কমতি নেই। আসতে শুরু করেছে পর্যটকরা আর শতভাগ অগ্রিম বুকিং হয়েছে চার শতাধিক হোটেল, মোটেল, গেস্ট হাউজ ও রিসোর্টগুলোর রুম। আর পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে অভিজাত হোটেলগুলো আয়োজন করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
পর্যটকদের আনন্দ দিতে তিন দিনব্যাপী বিচ কার্নিভালে নানা আয়োজন থাকছে বলে জানালেন বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক পারভেজ আহমেদ চৌধুরী।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী জানালেন, জেলা পুলিশের সাথে সমন্বয় করে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
এবার বছরের শেষ দিনটিতে পর্যটকদের আগমন অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন পর্যটক সংশ্লিষ্টরা।