১৯৭৯ সালে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে রায়পুর মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রে(Raipur Motsjo Projonon Kendro) সর্বপ্রথম নেপাল থেকে মৃগেল মাছ আনা হয়।১৯৮২ সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম রায়পুর মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রে কৃত্রিম মত্স প্রজনন শুরু হয়।২০০১ সালে ড্যানিডার কৃষি খাতের কর্মসূচির অধীনে ‘বৃহত্তর নোয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ উপ-কর্মসূচি,মৎস খাতের উন্নয়নের জন্য রায়পুর মত্স প্রজনন কেন্দ্রে স্থানান্তরিত হয়। এই প্রকল্পের “পারিবারিক খামার” ও “গ্রামীন চিংড়ি খামার” মডেল বেসরকারি খাতের উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখে।
রায়পুর মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রায়পুর উপজেলা, লক্ষ্মীপুর জেলা, বাংলাদেশ এ অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র,এটি ১৯৭৮-১৯৯২ সময়কালে ড্যানিডা, (একটি ড্যানিশ উন্নয়ন সংস্থা) কর্তৃক গৃহীত নোয়াখালী আঞ্চলিক উন্নয়ন প্রকল্পে জেলার বৃহত্তম মত্স প্রজনন কেন্দ্র ছিল।বাংলাদেশ সরকারের মত্স বিভাগের প্রতি তিনজনের একজন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রায়পুর মত্স প্রজনন কেন্দ্রের জন্য নিয়োজিত। এছাড়া ও এটি মৎস্য বিভাগের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত তিনটি মত্স প্রজনন কেন্দ্রের একটি।
রায়পুর উপজেলায় ৮ টি মৎস্য খামার, ১৪ টি ডেইরি খামার ও ৭২ টি পোলট্রি খামার রয়েছে।২০০৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, এই সরকারি মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র বছরে ৫০৪ কেজি পোনা উত্পাদিত হয়, যার মধ্যে রুই,কাতলা,মৃগেল,কালাবাউস,মাগুর ও শিঙি উল্লেখযোগ্য।
অবসস্থানঃ
রায়পুর মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রায়পুর উপজেলা, লক্ষ্মীপুর জেলা, বাংলাদেশ এ অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
assalamualaikum…ami ai proithan theke fish er upore corse korte chai tar por professtional farm korte chai..aikhane ki course kora jae