পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলা সদরে একটি ঐতিহাসিক ডাক বাংলো আছে। এর নির্মাণ কৌশল অনেকটা ভিক্টোরিয়ান ধাচের। জানাযায় কুচবিহারের রাজা এটি নির্মাণ করেছিলেন। ডাক-বাংলোটি (Tetulia Dak Bungalow) জেলা পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত। এর পাশাপাশি তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদ কর্তৃক নির্মিত একটি পিকনিক কর্ণার রয়েছে। উক্ত স্থান দুইটি পাশাপাশি অবস্থিত হওয়ায় সৌন্দর্য বর্ধনের বেশী ভূমিকা পালন করছে। সৌন্দর্য বর্ধনে এ স্থান দুটির সম্পর্ক যেন মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। মহানন্দা নদীর তীর ঘেঁষা ভারতের সীমান্ত সংলগ্ন (অর্থাৎ নদী পার হলেই ভারত) সুউচ্চ গড়ের উপর সাধারণ ভূমি হতে প্রায় ১৫ হতে ২০ মিটার উচুতে ডাক-বাংলো এবং পিকনিক কর্ণার অবস্থিত। উক্ত স্থান হতে হেমন্ত ও শীতকালে কাঞ্চন জংঘার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। বর্ষাকালে মহানন্দা নদীতে পানি থাকলে এর দৃশ্য আরও বেশী মনোরম হয়। শীতকালে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য অনেক দেশী- বিদেশী পর্যটকের আগমন ঘটে।
কিভাবে যাবেনঃ
পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলা সদরে অবস্থিত। পঞ্চগড় সদর উপজেলা হতে ৫৫ কি.মি. সড়কপথে তেঁতুলিয়া সদর উপজেলার মহানন্দা নদীর পাড় ঘেষে এই ডাকবাংলো অবস্থিত।
যোগাযোগঃ
বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন +880 1751-279664
তেঁতুলিয়া ডাক বাংলো – পঞ্চগড় এর যে কোন কর্মকর্তার মোবাইল নং দিলে আমার উপকার হবে,
ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য। মোবাইল নাম্বার এড করা হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতেও পাশে থাকবেন।
ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য। মোবাইল নাম্বার এড করা হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতেও পাশে থাকবেন।
ছবি দেওয়া যাবে?
আপনি ফেইসবুকে আমাদের ইনবক্স করেন। ইনবক্স এ ছবির লিংক দেওয়া যাবে।
আমি 18 ও 19 তারিখ ডাক বাংলা বুক দিতে চাই 3 জন আমরা
ওহ! পঞ্চগড় ভ্রমণটা এত অসাধারণ হয়েছিল। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে গিয়েছিলাম পঞ্চগড়ে। ছিলাম এই ডাকবাংলোয়। সকালে দেখেছি কাঞ্চনজঙ্ঘা। অসাধারণ মুগ্ধতা। পঞ্চগড়ের অন্যান্য জায়গাগুলোতেও ঘুরেছিলাম। ফিরে এসে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার সাথে মিলিয়ে একটি গল্প ফাঁদলাম, নাম দিলাম ‘পঞ্চগড় ভ্রমণ এবং একটি খুনের রহস্যভেদ’। খুনের স্থান এই ডাকবাংলো, সন্দেহভাজন আমরাই!