পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা জমিদার সত্যেন্দ্র মোহন চৌধুরী ও জ্ঞানেন্দ্রমোহন চৌধুরী ১৭৮৩ খ্রিঃ গোপী নাথ ও অন্ন পূর্ন্না মন্দির নির্মান করেন। স্থাপত্য শিল্পের অন্যতম নিদর্শন পাঁচটি কক্ষ বিশিষ্ট এ মন্দিরটি পদ্মস্তম্ভ দ্বারা দন্ডায়মান। স্তম্ভ শীর্ষে ও কার্নিশে ফুল ও লতা পাতার নকশা সমবলিত এক অপরূপ স্থাপত্য। ডরিক ও গ্রীক ভাব ধারায় নির্মিত। বেদীর উপরে স্থাপিত অনেক গুলো ধাপে। জানালা গুলোর উপরেও রয়েছে অনেক অলংকার । দক্ষিণ ও পূর্ব পার্শ্বে উপরের কার্নিশ রাজকীয় মুকুট বিশিষ্ট তাজিয়া স্থাপন করা হয়েছে যা দেখে মৌর্য যুগের স্থাপত্যের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
কীভাবে যাবেন:
মহাখালী বাসটার্মিনাল থেকে শেরপুরের ড্রিমল্যান্ড, তুরাগ, আনন্দ অথবা অন্যান্য সার্ভিস রয়েছে। নামবেন নবীনগর বাসস্ট্যান্ডে। সেখান থেকে স্থানীয়দের জিজ্ঞাসা করলেই দেখিয়ে দেবে গোপী নাথ ও অন্ন পূর্ন্না মন্দির যাওয়ার পথ।