খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত – বাঁশখালী

বাঁশখালী চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলা ১৪ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে ৭টি ইউনিয়ন সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায়। সৌন্দর্যের লীলাভূমি সমুদ্রের ঢেউয়ের দৃশ্য ও হাজার হাজার ঝাউবাগানের সমন্বয়ে প্রায় ৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে বিশাল সমুদ্র সৈকত। নয়নাভিরাম উপকূলীয় অঞ্চল হতে পারে বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। এখানে রয়েছে মনমাতানো বিশাল আকারের ঝাউবন, বিস্তৃত বেলাভূমিতে সমুদ্রের অলস ঢেউয়ের লুকোচুরি খেলা। উপজেলার ছনুয়া, খুদুকখালী, বড়ঘোনা, চরবড়ঘোনা, গন্ডামারা, সরল, হালিয়াপাড়া, খানখানাবাদ(Khanhabad Samodra Soikot), রত্নপুর, প্রেমাশিয়া, বাহারছড়ার বালি মিশ্রিত বিশাল বেলাভূমি ও বেড়িবাঁধে দু‘শতাধিক একর জায়গায় ঝাউবন দৃশ্যমান থাকায় নৈসর্গিক সৌন্দর্য বেলাভূমি । ওই জনপদে পর্যটন সম্ভাবনাময়ী অনুকূল পরিবেশ থাকায় ।এটি বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকত ‘বাঁশখালী পর্যটন কেন্দ্র‘।

সাঙ্গু নদীর অপর পাশে গহিরায় অবস্থিত ঝাউ বাগানটির ন্যায় এটিও এক অপূর্ব সৌন্দর্যসহ পর্যটকদের অধিক মনোমুগ্ধ করে।
এদিকে বাঁশখালীর উপকূলীয় এলাকায় জেগে উঠা বিশাল চর পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকতের পর্যটন কেন্দ্র। দক্ষিণ চট্টগ্রামের তিনটি পর্যটন স্পট বাঁশখালী ইকোপার্ক, একমাত্র চা বাগান এবং বিশাল আকৃতির সামুদ্রিক বেলাভূমিতে দৃষ্টিকাড়া ঝাউবন ও সমুদ্র সৈকত যা দেশের অন্য কোথাও নেই।

কিভাবে যাবেন

চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলা ১৪ ইউনিয়ন খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত

তথ্য সংগ্রহ ও উপস্থাপনায়: আবদুর রহমান,
সর্বশেষ আপডেট হয়েছে: February 14, 2018

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.