কিশোরগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান
ইতিহাস ঐতিহ্যে আর পর্যটন শিল্পের সম্ভবনাময় একটি জেলা কিশোরগঞ্জ । কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় এগারসিন্দুর ঈশাখাঁর বাস জঙ্গল বাড়ি, ধর্ম প্রচারক পীর আউলিয়া ওবিশিষ্ট ব্যক্তিদের বাসস্থান হিসেবে সুনাম রয়েছে। এখানে আছে দীঘি, মাজার সাদী মসজিদ, শাহ মাহমুদের মসজিদ, বেবুদ রাজার দীঘি, ভেলুয়া সন্দুরীর দীঘি ইত্যাদি। এছাড়াও রয়েছে বাংলার বার ভূইঁইয়ার অন্যতম মসনদে আলা ঈশাখাঁর বাড়ি, পরিখা মসজিদ। বর্ষার হাওরের গ্রামগুলো পানিতে টলমল করতে থাকে, অগাধ জলরাশির অনুপম সৌন্দর্য দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষন করতে থাকে। আর মানুষও হাওরের ঢেউ দেখার জন্য ছুটে আসে বিশ্বেন নানা প্রান্ত থেকে। তাছাড়া কিশোরগঞ্জের পাবলিক লাইব্রেরী বত্রিশের পরামানিকের দীঘি, ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ, সেকান্দার নগর সাহেব বাড়ি, কিশোরগঞ্জ হর্টিকালচার সেন্টার। কিশোরগঞ্জ শহরের নীলগঞ্জে বাংলার প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতির বাড়ি, হয়বতনগর দেওয়ান বাড়ী, ঐতিহাসিক শোলাকিয়া মাঠ, সদরেও যশোদলের রাজা গোবন ও কালকা বাড়ি, হোসেনপুরের গোবিন্দপুরে অবস্থিত গাঙ্গাটিয়ার জমিদার বাড়ি, সদরের বৌলাই সাহেব বাড়ি, তাড়াইলের জাওয়ার সাহেব বাড়ী, শাহ সেকান্দারের মাজার,অষ্টগ্রামের দেওয়ান বাড়ি, ইটনার দেওয়ান বাড়ী,মি ঠামইনের দিল্লীর আখড়া, নিকলীর প্রাচীন গুরুই মসজিদ ইত্যাদি স্থান ও স্থাপনাগুলো মানুষের দৃষ্টি কাড়ে।

নরসুন্দা লেকসিটি – কিশোরগঞ্জ
নরসুন্দার বড়পাড়ে কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল কলেজের পুকুর, ভাসমান মুক্তমঞ্চ, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার এখনই মানুষের পদচারণায় মুখর।
আরও পড়ুন
নিকলীর হাওর – কিশোরগঞ্জ
আবহমান বাংলায় বর্ষার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের যে চিত্রটি আমরা কল্পনা করি তার পরিপূর্ণ রূপটি পাওয়া যায় হাওর জনপদ নিকলীতে।
আরও পড়ুন
শোলাকিয়া ঈদগাহ – কিশোরগঞ্জ
এটি বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান।
আরও পড়ুন
জঙ্গলবাড়ি দুর্গ – কিশোরগঞ্জ
এগারো সিন্ধু যুদ্ধে মানসিংহের কাছে পরাজিত হওয়ার পর লক্ষন সিং হাজরার কাছ থেকে ঈসা খান দুর্গটি দখল করেন।
আরও পড়ুন