গাজীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান
গাজীপুর শতবর্ষের নানা ঐতিহ্যে লালিত এক সুপ্রাচীন ও ঐতিহাসিক জনপদ, যার রয়েছে এক সমৃদ্ধ অতীত। কালের যাত্রায় ঐতিহ্যবাহী গাজীপুর জেলা সমৃদ্ধ হয়েছে পর্যটন শিল্পে। রাজধানী ঢাকার নিকটবর্তী ও উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা হওয়ায় বাংলাদেশ অন্যতম প্রধান বৃহৎ উদ্যান ভাওয়াল জাতীয় ছাড়াও নিবিড় শাল অরণ্যে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন মনোরম পিকনিক স্পট রিসোর্ট যে গুলো ভ্রমনের জন্য ঢাকাবসীর প্রথম পছন্দ।
রাঙামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট – গাজীপুর
ঢাকা শহরের খুবই কাছেই গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত মনমুগ্ধকর ও আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত এই রাঙামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট ও বনভোজন কেন্দ্র যা রাজধানী থেকে মাত্র ৪৫ কিলোমিটার দূরে।
আরও পড়ুনএকডালা দুর্গ – গাজীপুর
শীতলক্ষ্যা এবং ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিমে, আনুমানিক ৬০০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জনৈক হিন্দু রাজা এই দুর্গটি নির্মাণ করেছিলেন।
আরও পড়ুনকাশিমপুর জমিদার বাড়ী -গাজীপুর
কাশিমপুরের জমিদার রায়বাহদুর কেদারনাথ লাহিড়ী এই জমিদার বাড়ীর গোড়াপত্তন করেন। আনামি প্রাসাদ রায় চৌধুরী ছিলেন কাশিমপুরের শেষ জমিদার।
আরও পড়ুনভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী – গাজীপুর
গাজীপুরের জয়দেবপুরে অবস্থিত ভাওয়াল রাজবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তরে মৃতপ্রায় চিলাই নদের দক্ষিণ তীরে অবস্থিত ভাওয়াল রাজশ্মশানেশ্বরী। এটি ছিল ভাওয়াল রাজপরিবারের সদস্যদের শবদাহের স্থান।
আরও পড়ুনসেইন্ট নিকোলাস চার্চ – গাজীপুর
গাজীপুর উপজেলার দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে বালু ও শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বী অধ্যুষিত একটি ঐতিহাসিক ও বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ খ্রীস্টান মিশনারী সেইন্ট নিকোলাস চার্চ।
আরও পড়ুনবলধা জমিদার বাড়ি – গাজীপুর
গাজীপুরের বাড়িয়া ইউনিয়নের বলধা গ্রামে একসময়ে ‘বলধা জমিদার বাড়ি’ ছিল। ছিল এজন্য যে, সেটি আর আগের মতো নেই। এক প্রকার ধ্বংসপ্রাপ্ত।
আরও পড়ুন