ফরিদপুর জেলার দর্শনীয় স্থান
পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের স্মৃতি বিজরিত পদ্মা, মধুমতি ও কুমার নদীর অববাহিকায় অবস্থিত দেশের প্রাচীন জনপদ ফরিদপুর জেলা। রাজধানী ঢাকা থেকে খুব কাছে হওয়ায় দিনে এসে রাতের ভিতরেই ঢাকায় ফিরে আসা যায়। তাই সময় করে যে কেউ ঘুড়ে আসতে পারেন শান্ত, সি্নগ্ধ, ও মায়াবি প্রমত্ত পদ্মার বালু চরে। সেই সাথে ঘুড়ে আসতে পারেন – পল্লী কবি জসীম উদ্দীন এর বাসভবন, নদী গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজেন্দ্র কলেজ, কাচারি বাড়ি, মথুরাপুর দেউল, সহ নারায়ণ ও শিব মন্দির থেকে। আর ফরিদপুর ভ্রমনে এসে ঐতিজ্যবাহী বাগাট ঘোষ মিস্টান্ন ভান্ডার থেকে গুড় আর দই খেতে ভুলেন না।

গেরদা ফলক – ফরিদপুর
মসজিটিতে অতি মূল্যবান কিছু নিদর্শন আছে যা বাংলাদেশ তথা পুরো মুসলিম জাহানের জন্য এক অমূল্য সম্পদ।
আরও পড়ুন
শিব মন্দির – ফরিদপুর
এ ইতিহাসের জীবন্ত সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় চারশত বছরের পুরনো অষ্টকোণাকৃতির ৩২ ফুট উচু এক শিব মন্দির।
আরও পড়ুন
দোলমঞ্চ – ফরিদপুর
মন্দিরটি ক্রমান্বয়ে উপরের দিকে চারটি স্তরে নির্মিত। প্রতিটি স্তরই খিলান সারি দ্বারা উন্মুক্ত।
আরও পড়ুন
সাতৈর মসজিদ – ফরিদপুর
আজ থেকে প্রায় ৭০০ শত বছর পূর্বে আলা-উদ্দিন হুসাইন শাহ ছিলেন বাদশা। ।আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি সেই সময়ে নির্মিত হয়।
আরও পড়ুন
পাতরাইল মসজিদ – ফরিদপুর
ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার পাতরাইলের আউলিয়া মসজিদ প্রায় ১৫ শতাব্দীর ঐতিহ্য…
আরও পড়ুন
মথুরাপুর দেউল – ফরিদপুর
মথুরাপুর দেউলটির শরীর জুড়ে রয়েছে শিলা খন্ডের ছাপচিত্র। রয়েছে মাটির ফলকের তৈরী অসংখ্য ছোট ছোট মুর্তি, যা দশীনার্থীদের কাছে আকর্ষনীয়।
আরও পড়ুন