চট্টগ্রাম ভ্রমন
সাগর, নদী, হ্রদ, উপত্যকা, বন-বনানী, পাহাড়, প্রকৃতি ও অপরূপ প্রাকৃতির কারনে চট্টগ্রাম ভ্রমন দেশ বিদেশী পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। অত্যাধুনিক আবাসন, সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা এবংবৈচিত্রময় খাবারে কারনে চট্টগ্রাম ভ্রমন চীরস্মরনীয় হওয়ার মত তাই সারা বছর চট্টগ্রামে পর্যটকদের আনাগোনা লক্ষ করা যায়। এডভেন্চার, আবকাশ যাপন কিংবা সমুদ্র ভ্রমনের জন্য চট্টগ্রাম ভ্রমন পর্যটকদের প্রখম পছন্দ।
ভৈরব রেলওয়ে সেতু – ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আঠারো শতকের রেনেলের মানচিত্রে ভৈরবের কোন অস্তিত্ব ছিল না।
আরও পড়ুনকালভৈরব মূর্তি – কুমিল্লা
ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে উঁচু মূর্তি বা বিগ্রহ হিসেবে শ্রীশ্রী কালভৈরবের অবস্থান। হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান তীর্থক্ষেত্র হিসেবে মূর্তিটির অবস্থান ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরের অদূরে মেড্ডা এলাকায়…
আরও পড়ুনরূপবানমুড়া – কুমিল্লা
ময়নামতি বাংলাদেশ বৌদ্ধ ধর্মের প্রাচীন সভ্যতার এক সাক্ষী। ১৯৫৫-৫৬ সালে সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খননকাজ চালিয়ে অষ্টম ও দ্বাদশ শতাব্দীর বৌদ্ধ সংস্কৃতির ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করে। এই প্রত্নতত্ত্ব প্রথম আবিস্কৃত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে…
আরও পড়ুনধর্মসাগর দীঘি – কুমিল্লা
তিনি ছিলেন পাল বংশের রাজা। বাংলায় তখন ছিল দুর্ভিক্ষ। রাজা দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের সাহায্যের জন্য এই দীঘিটি খনন করেন। এইঅঞ্চলের মানুষের জলের কষ্ট নিবারণ করাই ছিল রাজার মূল উদ্দেশ্য।
আরও পড়ুনময়নামতি ওয়ার সেমেট্রি – কুমিল্লা
ময়নামতি ওয়ার সেমেট্রি মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও বৃটিশ সৈন্যদের কবরস্থান।
আরও পড়ুনআনন্দ বিহার – কুমিল্লা
আনন্দবিহার বাংলাদেশের অন্যতম সমৃদ্ধ ও প্রাচীন একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। আনন্দ বিহার ময়নামতীতে আবিষ্কৃত বৌদ্ধবিহারগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ।
আরও পড়ুন