কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান
পালঙ্কি, পানোয়ার বর্তমান নাম কক্সবাজার যা বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের ব্রান্ড হিসাবে বিবেচিত। পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করে এখানে গড়ে উঠেছে অনেক প্রতিষ্ঠান। বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত হয়েছে অনেক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট। এছাড়া এখানে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে ঝিনুক মার্কেট। সীমান্তপথে বার্মা, থাইল্যান্ড, চীন প্রভৃতি দেশ থেকে আসা বাহারি জিনিসপত্র নিয়ে গড়ে উঠেছে বার্মিজ মার্কেট।কক্সবাজারে বিভিন্ন উপজাতি বা নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী বাস করে যা শহরটিকে করেছে আরো বৈচিত্র্যময়। এইসব উপজাতিদের মধ্যে চাকমা সম্প্রদায় প্রধান। কক্সবাজার শহর ও এর অদূরে অবস্থিত রামুতে রয়েছে বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের পবিত্র তীর্থস্থান হিসেবে বৌদ্ধ মন্দির। কক্সবাজার শহরে যে মন্দিরটি রয়েছে তাতে বেশ কিছু দুর্লভ বৌদ্ধ মূর্তি আছে। এই মন্দির ও মূর্তিগুলো পর্যটকদের জন্য অন্যতম আকর্ষণ ও কেন্দ্রবিন্দু। কক্সবাজারে শুধু সমুদ্র নয়, আছে বাঁকখালী নামে একটি নদীও। এই নদীটি শহরের মৎস্য শিল্পের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কক্সবাজার বাংলাদেশের সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর স্থান হিসেবে বিখ্যাত।
সোনাদিয়া দ্বীপ – কক্সবাজার
সোনাদিয়া দ্বীপ কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার প্রায় ৯ বর্গ কিমি. আয়তনের ছোট একটি অপরূপ সুন্দর দ্বীপ।
আরও পড়ুনসেন্ট মার্টিন’স দ্বীপ – কক্সবাজার
সেন্ট মার্টিন’স দ্বীপ (Saint Martin’s Island) বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবালদ্বীপ (Coral Island)।
আরও পড়ুনইনানী সমুদ্র সৈকত – কক্সবাজার
কক্সবাজার থেকে টেকণাফ পর্যন্ত দীর্ঘ একশো বিশ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইনানী সৈকত।
আরও পড়ুনমেরিন ড্রাইভ – কক্সবাজার
বঙ্গোপসাগর এর পাশ দিয়ে কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটিই কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ (Marine Drive)।
আরও পড়ুনরামু রাবার বাগান – কক্সবাজার
নানা রূপ বৈচিত্র ও অনন্য শিল্পসত্ত্বায় পরিপূর্ণ রামুর সাজানো গুছানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে এ বাগান যেন আরেক আশ্চর্য সুন্দর।
আরও পড়ুনমহেশখালী – কক্সবাজার
বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী কক্সবাজার জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থান।
আরও পড়ুন