চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান
পাহাড়, সমুদ্র, উপত্যকা, বন-বনানীর কারণে চট্টগ্রামের মতো ভৌগোলিক বৈচিত্র জেলা বাংলাদেশে আর নেই। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও বৈচিত্রময় ভৌগোলিক কারনে চট্টগ্রাম জেলায় দেশী-বিদেশী পর্যটকদের আনাগোনা থাকে সবচেয়ে বেশি। চট্টগ্রাম জেলার ঐতিহাসিক এবং দর্শনীয় স্থানের মধ্যে আগুনিয়া চা-বাগান, চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা, সন্দ্বীপ সমুদ্র সৈকত, আন্দরকিল্লা জামে মসজিদ, কমনওয়েলথ ওয়ার সেমেট্রি চট্টগ্রাম,কালুরঘাট, খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত ,খিরাম সংরক্ষিত বনাঞ্চল, চন্দ্রনাথ মন্দির,চেরাগী পাহাড়, চাঁদপুর-বেলগাঁও চা বাগান, জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, পারকি সমুদ্র সৈকত, ফয়েজ লেক, বাটালী পাহাড়, বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি,বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক,বাঁশখালী ইকোপার্ক, ভাটিয়ারি গল্ফ ক্লাব, ভূজপুর সংরক্ষিত বনাঞ্চল, মহামুনি বৌদ্ধ বিহার, মহামায়া সেচ প্রকল্প, মুহুরিগঞ্জ সেচ প্রকল্প, লালদিঘি ও লোহাগাড়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যোগ্য।
খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত – বাঁশখালী
নয়নাভিরাম উপকূলীয় অঞ্চল হতে পারে বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। এখানে রয়েছে মনমাতানো বিশাল আকারের ঝাউবন, বিস্তৃত বেলাভূমিতে সমুদ্রের অলস ঢেউয়ের…
আরও পড়ুনকমনওয়েলথ ওয়ার সেমেট্রি – চট্টগ্রাম
সূচনালগ্নে এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈন্যদের প্রায় ৪০০টি কবর ছিল। তবে বর্তমানে এখানে ৭৩১ টি কবর বিদ্যমান যার ১৭টি…
আরও পড়ুনআন্দরকিল্লা জামে মসজিদ
১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দের ২৭শে জানুয়ারি শায়েস্তা খাঁ’র ছেলে উমেদ খাঁ এই আন্দরকিল্লার অন্দরে বা ভিতরে প্রবেশ করলে এর নাম হয়ে যায় “আন্দরকিল্লা”।
আরও পড়ুনসন্দ্বীপ সমুদ্র সৈকত – চট্টগ্রাম
মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন একটি দ্বীপ সন্দ্বীপ। সন্দ্বীপের প্রত্যেকটি জায়গা দেখার মত – ফসল ভরা মাঠ, সবুজ প্রকৃতি, হাট ,বাজার সব কিছুই।
আরও পড়ুনচট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নগর জীবনের ক্লান্তিকর এক ঘেঁয়েমি থেকে নগরবাসীকে একটু বিনোদনের ছোঁয়া দিতে ফয়’স লেকের পাশে সবুজে ঘেরা…
আরও পড়ুন